প্রিন্ট এর তারিখঃ মার্চ ১৫, ২০২৫, ১:০৯ পি.এম || প্রকাশের তারিখঃ জানুয়ারি ২১, ২০২৫, ১২:৩৪ অপরাহ্ণ
চুয়েটের ১৯ গবেষণা প্রজেক্ট সম্পন্ন, বেস্ট অ্যাওয়ার্ড পেল ৪ প্রজেক্ট

পজিটিভ বিডি ২৪ডট নিউজ (ঢাকা): চিটাগাং ইউনিভার্সিটি অব ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি (চুয়েট) -এর ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মাহমুদ আব্দুল মতিন ভূইয়া বলেছেন, শিক্ষকদের গবেষণা থেকে প্রাপ্ত জ্ঞান ও প্রযুক্তির উদ্ভাবন দেশের অর্থনৈতিক, সামাজিক ও অন্যান্য সার্বিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। শিক্ষকদের গবেষণা দেশের সামগ্রিক উন্নয়নে অবদান রাখছে, যা একটি দেশকে উন্নত জাতি হিসেবে গড়ে তুলতে সহায়তা করে।
চুয়েটের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভিসি গতকাল সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিল কক্ষে গবেষণা ও সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্যোগে আয়োজিত ‘প্রজেক্ট কমপ্লিকেশন একনলেজমেন্ট, বেস্ট রিসার্চ পাবলিকেশন অ্যাওয়ার্ড এবং গবেষণা ও সম্প্রসারণ অধিদপ্তর রিসার্চ প্রজেক্ট অ্যাওয়ার্ড প্রোগ্রামে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
ড. মতিন বলেন, শিক্ষকদের গবেষণার ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পর্যাপ্ত গবেষণা তহবিলের অভাব। গবেষণার জন্য প্রয়োজনীয় অবকাঠামো ও সুযোগ সুবিধার অভাব। শিক্ষকদের উপর প্রশাসনিক কাজের চাপ, গবেষণায় প্রকাশনার অভাব ইত্যাদি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হয়। আর এই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলা করেই আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।
ভিসি বলেন, গবেষণার মাধ্যমে শিক্ষকরা তাদের জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধি করেন। ফলে তারা শ্রেণীকক্ষে আরও উন্নতভাবে শিক্ষাদান করতে পারেন। এতে করে পড়াশোনার মতো কঠিন ব্যাপারটা শিক্ষার্থীদের কাছে খুব আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে। গবেষণার মাধ্যমে বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের দক্ষতা অর্জন করে। ফলে তা শিক্ষার্থীদের সমস্যা সমাধানে দক্ষ করে তুলতে পারে।
তিনি বলেন, এই গবেষণা ও উন্নয়নের মাধ্যমে আমাদের স্থানীয় সমস্যা, দেশের সমস্যা ও বিশ্বের সমস্যাগুলোকে সমাধানের পথকে উন্নত থেকে আরো উন্নততর করে গড়ে তুলছে। গবেষণার মাধ্যমে প্রাপ্ত জ্ঞান নীতিনির্ধারণে সহায়তা করে। শিক্ষকদের গবেষণা সরকার ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে সঠিক নীতিমালা প্রণয়নে সহায়তা করতে পারে।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন পুর ও পরিবেশ প্রকৌশল অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. সুদীপ কুমার পাল, তড়িৎ ও কম্পিউটার প্রকৌশল অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সামসুল আরেফিন, মেকানিক্যাল ও ম্যানুফ্যাকচারিং প্রকৌশল অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. কাজী আফজালুর রহমান এবং স্থাপত্য ও পরিকল্পনা অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ রাশিদুল হাসান ।
গবেষণা ও সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ড. সজল চন্দ্র বনিকের সভাপতিত্বে উক্ত প্রোগ্রাম সঞ্চালনা করেন নিউক্লিয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রভাষক কাজী কামরুন নাহার অনন্যা। গবেষণা ও সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অধীনে মোট ৩৯টি প্রজেক্ট দেওয়া হয় এবং এরমধ্যে ১৯টি প্রজেক্ট সম্পন্ন হয়েছে। সবশেষে ৪টি বেস্ট রিসার্চ পাবলিকেশনকে অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়।
সম্পাদক : মোরশেদ মানিক
বি . এ, এল এল বি; ডিপ্লোমা ইন জার্নালিজম
প্রকাশক: রাহাতুল মওলা রাহাত
অফিসঃ মওলা সুপার মার্কেট, ঢাকা মোড়, বিরামপুর, দিনাজপুর।
মোবাইল: ০১৯১৫০৫০৩৫৮
ইমেল: morshedmanik.news@gmail.com editor@positivebd24.news
© 2023 Positivebd24. All rights reserved. Designed by moinulit